FAR” কিভাবে বের করবেন

FAR =FLOOR AREA RATIO

রাজুকের নীতিমালা। pdf ফাইলটি দেখে নিন -FAR-Setback
FAR” কিভাবে বের করবেন ? এখুনি হিসাবটা
শিখে নিন .আমরা যারা ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়ালেখা করি তাদের ফার জানা
খুব দরকার ।
ধরুন, আপনার ৫ কাঠা জমি রয়েছে। ভেবে
রেখেছেন ৮-১০ তলা উঁচু বাড়ি বানাবেন । টাকা- পয়সা
নিয়েও ঝামেলা নেই । কিন্তু আপনি জানেন কি ?
আপনি চাইলেও ৫ কাঠা জমিতে ১০ তলা বানাতে
পারবেন না রাজউকের নিয়মানুযায়ী । কারন একটা ভবন
বানানোর সময় বিল্ডিং এর চারপাশে কিছু জায়গা ছেড়ে
দিয়ে তারপর ডিজাইন করতে হয় । সেটাকে
সেটব্যাক বলে । আমরা শুধুমাত্র ফার নিয়ে
আলোচনা করবো আজকে।
FAR জানার সুবিধাঃ
১. ফার জানলে যেকোনো ভালো অফিসে
চাকরির গ্যারান্টি অনেকখানি বেড়ে যায় ।
২. বাড়ি কত তলা করতে পারবেন সেটা নিজেই হিসাব
করতে পারবেন অংক করে ।
FAR এর হিসাব করবেন যেভাবেঃ
মনে করি,
ভূমি- ৫ কাঠা,
রোড- ২০ ফুট,
ফার- ৩.৫ ( ইঞ্জিনিয়ারিং বইগুলোতে শুধুমাত্র ফার
লিখে কত কাঠার জন্য কত ফার সেটা উল্লেখ থাকে
কিন্তু হিসাব থাকে না । অনেক বড় বড় পণ্ডিত মার্কা
ইঞ্জিনিয়াররাও ফারের হিসাব পারে না। তাই আপনি যদি
ফারের হিসাব শিখে রাখেন তাহলে বুক চাপড়ে
নিজেকে নিয়ে গর্ব করতেই পারেন । কারন
ফারের হিসাব জানা অনেকটা আর্থিক বিষয়ে জড়িত ।
যেহেতু, ভালো চাকরি করতে চাইলে ফার
জানতেই হবে।)
Maximum Build Area (M.B.A)= Land x Far
= 5 katha x 3.5 (far 3.5)
= 5x(720)x3.5 ( 1 katha=720square ft)
= 3600×3.5
=12600 sqft
Maximum Ground Coverage(M.G.C)- 62.5%
( এটাও লেখা থাকে বইতে কিন্তু যারা পারে না তারা
এইসব লেখাকে অনর্থক ভেবে বসে থাকে।)
= 5 katha x 62.5%
= (5x 720) x 62.5%
= 2250 sqft.
Number of Floor (N.O.F)= MBA / MGC
= 12600 / 2250
= 5.6 Floor
Total Floor = Ground floor + 5.6 floor
= 1+ 5.6 floor
= 6.6 floor ( ৬ তলা বাড়ি এবং চিলেকোঠা) ।
এই হিসাবে প্রায় সাত তলা কিন্তু সাত তলা না করাই
ভালো যদি ভুমিকম্প থেকে বাঁচাতে চান এবং সারা
এলাকাতে আপনার বাড়িটি যদি মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে
থাকবে সেটা চান !!!

—-Thanks

Building Coverage Ratio « QUANTITY SURVEYING AND ESTIMATION

কিউরিং করার সময় ও নিয়ম

#কিউরিং করার সময় ও নিয়ম
#কাজের বিবরণ-কিউরিংকরার সময় যতদিন করতে হবে

#ম্যাস কংক্রিট ফাউন্ডেশন কাজে :
২০ ঘন্টা পর ৭ দিন পর্যন্ত
.
#ইটের গাঁথুনীর কাজে :
২০ ঘন্টা পর ৭ দিন পর্যন্ত
.
#ড্যাম্প প্রুফ কোর্স :
২০ ঘন্টা পর ৭ দিন পর্যন্ত
.
#লিন্টেল,সানশেড :
২০ ঘন্টা পর ৭ দিন পর্যন্ত

#ছাদ ঢালাইয়ের কাজ:
২০ ঘন্টা পর 21 থেকেসর্বোচ্চ 28 দিন পর্যন্ত
.
#ফ্লোর ঢালাইয়ের কাজ :
২০ ঘন্টা পর ৭ দিন পর্যন্ত
.
#প্যাটেন্ট স্টোন সিমেন্ট কংক্রিট :
১৫ ঘন্টা পর ৭ দিন পর্যন্ত
.
#সকল প্লাস্টারের কাজ:
২০ ঘন্টা পর ৭ দিন পর্যন্ত
.
#মোজাইক ফ্লোরের কাজ:
১২ ঘন্টা পর ৭ দিন পর্যন্ত
.
#জলছাদের কাজ :
২৪ ঘন্টা পর ৭ দিন পর্যন্ত
.
#নীট সিমেন্ট স্কার্টিং কাজ :
১২ ঘন্টা পর ১৬ দিন পর্যন্ত
.
উল্লেখ্য যে 12 থেকে 16 ঘন্টা পর থেকেও কিউরিং করা যাবে

বিল্ডিং_নির্মাণে_কিছু_তথ্য_ও_সতর্কতা

##বিল্ডিং_নির্মাণে_কিছু_তথ্য_ও_সতর্কতা##

1. বালি ব্যবহারের
পূর্বে ধুয়ে ছেঁকে নিতে হবে।
2. খোয়া ব্যবহারের
পূর্বে ভালভাবে ভিজিয়ে নিতে হবে।
3. পানি, সিমেন্ট, বালি ও খোয়া/পাথরের মিশ্রণের অনুপাত ঠিক রাখতে হবে।
4. প্লাস্টারিং কখনো 1.5″ এর
বেশী হওয়া উচিত নয়।
5. প্লাস্টারিং-এর পূর্বে ইটগুলোর
গা থেকে ময়লা পরিস্কার করে নিতে হবে।
6. যে যে স্থানে প্লাস্টারিং করা হবে, উক্ত
স্থান ভালভাবে চিপিং করতে হবে।
7. ইটের দেওয়াল
পানি দ্বারা ভালভাবে ও
সম্পূর্ণরূপে ভিজিয়ে নিতে হবে।
যাতে দেওয়াল, প্লাস্টার থেকে পানি শোষণ
করতে না পারে।
8. design অনুযায়ী rod
বাইন্ডিং করতে হবে।
9. clear cover ঠিক রাখতে হবে।
ঢালাইয়ের সময় পায়ের চাপে বা ধাক্কায়
ব্লকগুলো যেন
সরে না যায়, সেইদিকে
লক্ষ্য রাখতে হবে।
10. মশলা ঢালার পরে vibrator মেশিন
দ্বারা ভালভাবে মশলা বসিয়ে নিতে হবে।

ফেলে দেয়া জিনিস থেকেই অসাধারণ কিছু!

অকেজো জিনিসপত্র, কাঁচের বোতল, ঘরের কাজে আগে ব্যবহার হওয়া নানা জিনিসপত্র আমাদের কাছে ফেলনা জিনিস। কারণ আমরা এগুলো দিয়ে আগের মতো কিছু করতে পারি না। মনে করি এগুলো ঘরে রেখে দেয়া মানে ঘরে জঞ্জাল বাড়ানো। তাই ফেলে দেয়াই ভালো বলে মনে করে থাকি।

ফেলে দেয়া জিনিস থেকেই অসাধারণ কিছু!

কিন্তু সামান্য বুদ্ধি খাটালে ফেলনা এই সকল জিনিস থেকে হতে পারে অসাধারণ কিছু। তাই যদি সব কিছু আমরা শৈল্পিক দৃষ্টিতে দেখতে পারি তবে আমাদের কাছে ফেলনা কিছুই মনে হবে না। সবই আমাদের কাছে হয়ে উঠবে কাজের জিনিস। অনেকেরই বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে জানি। কারণ ফেলে দেয়া বোতল বা হাবিজাবি দিয়ে কী-ই বা করার আছে। আচ্ছা, যদি তাই মনে হয় তাহলে দেখুন নিচের ছবিগুলো। দেখুন ফেলে দেয়া জিনিস থেকে কি অসাধারণ জিনিস তৈরি হতে পারে।

(১) কভারে যে ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন তা থেকে নিশ্চয়ই ধারণা করতে পারছেন এখানে ফেলনা জিনিস কোনটি। হ্যাঁ, ঠিক ধরেছেন। কেটে যাওয়া না নষ্ট হয়ে যাওয়া বালব। বালবের ওপরের অংশ খুব সতর্কতার সাথে খুলে নিয়ে এতে দেয়া হয়েছে জ্বালানি এবং সলতে। গ্রামের বাড়িতে ব্যবহৃত কুপি বাতির কথা মনে আছে? ব্যাপারটি ঠিক সেরকমই।


(২) কাঁচের বোতল আমরা বেশীরভাগ সময়েই ফেলে দিই। কিন্তু তা দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই অসাধারণ বাতিগুলো। নিচের অংশ কেটে ফেলে মুখের কাছ দিয়ে ভেতরে লাগানো হয়েছে সাধারণ বালব। তাতেই অসাধারণ হয়ে উঠেছে এই সামান্য জিনিসটি।


(৩) কি দেখতে পাচ্ছেন ছবিতে? অনেকগুলো মোম তাই না? কিন্তু এই মোম গুলো কিসের ওপর তা কি দেখছেন? বাসায় ব্যবহৃত মোম গলিয়ে বোতলের ফেলে দেয়া ছিপিতে জমানো হয়েছে এবং এতে দেয়া হয়েছে সুতো। আসলেই সুন্দর তাই নয় কি?


(৪) টয়লেট টিস্যুর ভেতরের রোলগুলো আমরা সাধারনত ফেলেই দিই। কিন্তু কখনো ভাবতে পেরেছিলেন কি এই রোলগুলো আমরা ব্যবহার করতে পারি অগোছালো প্রয়োজনীয় তারগুলোকে গুছিয়ে রাখতে?


(৫) কখনো কি ভেবেছে ফেলনা অকেজো বাইসাইকেলটিকে এভাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে?


(৬) পিয়ানোকে কে পুরোপুরি বদলে তৈরি করা হয়েছে এই অসাধারণ ফোয়ারাটি যা এই বাড়িটির সৌন্দর্য নিঃসন্দেহে বাড়িয়ে দিয়েছে অনেকগুণ।


(৭) ফেলে দেয়া পিয়ানোর ওপরের অংশের আরও সুন্দর একটি ব্যবহার। তৈরি করা হয়েছে একটি অসাধারণ বুকশেলফ।


(৮) জিনিসটি দেখে কি কিছু বুঝতে পাড়ছেন? একটি প্ল্যাস্টিকের সাধারণ চওড়া বোতলের গায়ে প্ল্যাস্টিকের তৈরি চামচের ওপরের অংশ কেটে আঠা দিয়ে লাগিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই অসাধারণ সুন্দর বাতিটি।


(৯) বই দিয়ে র‍্যাক। দেয়ালে স্টিলের র‍্যাক তৈরি করে এতে আটকে দেয়া হয়েছে পুরনো বই। খুবই ক্রিয়েটিভ তাই নয় কি?


(১০) ছবিটি দেখে কিছু কি আন্দাজ করতে পাড়ছেন? পুরনো ফেলে দেয়া ব্যাডমিন্টন র‍্যাকেটের জালের অংশে বসানো হয়েছে আয়না। তাতেই এই পুরনো জিনিসটি বাড়াচ্ছে ঘরের শোভা

ভূ-গর্ভস্থ পানি ধারক ডিজাইন

সেপটিক ট্যাংক, ভূ-গর্ভস্থ পানি ধারক(Water reservoir) থেকে ২০'(Feet) দূরে রাখতে হবে।
সাধারনত প্রতিজন ব্যাবহারকারীর জন্য ১৩৫ লিটার পানি ধরে, ভূ-গর্ভস্থ পানি ধারক ডিজাইন করা হয়। তবে নির্মান বিধিমালা অনুযায়ি পানি ধারকের সাইজ এমন হতে পারে,
1. ১তলার জন্য (6’*4’*4′)
2. ২য় তলার জন্য (6’*5’*5′)
3. ৩য় তলার জন্য (7’*5’*5′)
4. ৪র্থ তলার জন্য (9’*6’*5′)
ট্যাংকের পার্শ্ব দেয়াল : বাস্তব ক্ষেত্রে ১৫” দেয়ালকে পানিরোধি ধরা হয়। আর্থিক দিক বিবেচনায় ট্যাংকের নিচ থেকে ১৫” দেয়াল দিয়ে, উপরের দিকে ১০” করা যেতে পারে। (১:৪) মরটার ব্যাবহার করতে হবে। বটম স্লাব ৫” কম হবে না।
প্লাস্টার (১:৩) হতে হবে। অধিক নিরাপত্তার জন্য উক্ত অনুপাতে প্যাডলো সিমেন্ট ও বালু ব্যাবহার করা যেতে পারে।

 

 

নি খরচ ধরা হয় ,সব মিলিয়ি টোটাল আপনি কত লিটার খরচ করছেন তা থেকে। ইউরোপ আমেরিকার স্টন্ডার্ড অনুযায়ি জন প্রতি সর্বনিম্ন ৯০ লিটার সর্বোচ্চ ১৩৫ লিটার ধরা হয়। Eng ibrahim ওনার বইয়ে বাংলাদেশের জন্য ১০ গ্যালন ধরছেন। ব্যাবহার্য সব পানিই সেপটি ট্যাংকে যায় না। বেসিন ও বাথরুমের গোষলের,ধোয়া -মোচার পানি পাইপের মাধ্যমে ড্রেনে ছেডে দেওয়া হয়। আর বাকি কমোটের পানি সেপটি ট্যাংকে যাবে। তবে যদি ড্রেন বা পানি নিষ্কাশনের অন্য ব্যাবস্থা না থাকে তবে সব পানি সেপটি ট্যাংকে দেয়া হয়। মাটির পানি শোষন ক্ষমতা দৈনিক ১৫০০ লিটার ধরে (মাটি বেধে প্রার্থক্য হবে) বাকি পানির জন্য সেপটি ট্যাংক ডিজাইন করতে হবে।

 

 

আরো বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ঘোষণা আসছে

cca96e118ff88e3899b702be69846c9e

ঢাকা, ০১ মার্চ- দেশে বিরাট আয়তনের আরো একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ করা হবে। আর সেই ঘোষণা কিছুদিনের মধ্যেই আসছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘শুধু পদ্মাসেতু নয়, এখন একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করা হবে। সেটা আমাদের প্রধানমন্ত্রী পরিকল্পনা নিচ্ছেন। আপানাদের ঘোষণা দেয়া হবে সেটি কোন জায়গায় হবে আর কতো তারিখে হবে।’
মঙ্গলবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ট্রাক টার্মিনালে আয়োজিত বাংলাদেশ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান ড্রাইভার্স ইউনিয়নের নবনির্বাচিত কমিটির পরিচিতি সভায় তিনি এ কথা জানান।
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আপানার নিশ্চয়ই জানেন আমাদের এয়ারপোর্টটা অনেকাংশেই ছোট। আমাদের সব কিছু বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই জন্য আমাদের বড় এয়াপোর্টের প্রয়োজন। রাস্তা ঘাটগুলোতে এক্সপ্রেস রেলওয়ের চিন্তা করছেন প্রধানমন্ত্রী। এ জন্য ঢাকা-চট্টগ্রামের রাস্তার আইল্যান্ড বড় করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর চিন্তা আছে রাস্তার মাঝখান দিয়ে ফ্লাইওভারের মতো এক্সপ্রেস ট্রেন দেয়া হবে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ যখন এভাবে এগিয়ে চলছে তখন একটি দল দেশে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে। তারা বিদেশি, ধর্মযাজক ও মসজিদের ইমামকে হত্যা করছে। তারা দেখাতে চাচ্ছে এদেশে আইএস আছে, আর আমরা তাদের নিয়ন্ত্রণ নিতে পারছি না। আমি দৃঢ় কণ্ঠে বলবো, আমরা সকল প্রকার অপশক্তি মোকবেলা করতে প্রস্তুত আছি। আমাদের সেই সামর্থ আছে। আমরা এসবের দাঁত ভাঙা জবাব দিতে পারি। ইতিমধ্যে এসব হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের ধরতে আমরা সক্ষমও হয়েছি।’
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান।

মিক্স ডিজাইন ম্যটেরয়িালসের আনুপাতিক এস্টিমেট

নির্দিষ্ট জোনের জন্য মিক্সড ডিজাইন করা হয় সাধারনত একটি মিক্স ডিজাইনের উপাদানগুলোর বিভিন্ন অনুপাতে সেখানে উপাদান একই থাকলেও অনুপাতের তারতম্য দেখা যায়
আামাদের দেশে সব স্টারাকচারাল ডজিাইনে আানুপাতিক হারে মিক্সড ডজিাইন ব্যবহার করা হয়,তবে ড্রইং ভেদে এর তারতম্য হয়
প্রশ্ন হোল……………
#কিভাবে কনক্রিটে ম্যাটেরিয়ালসের আনুপাতিক হার এস্টিমেট করবো????
বাংলাদেশে কমন অনুপাত গুলো হোল…
কলাম কনক্রিট-১:১.৫:৩
স্লাব-১:২:৪
.
#যখন আমরা উপাদানগুলো নিব সিমেন্ট:বালু:পাথর চিপস ১:১.৫:৩ অনুপাতে,সেক্ষেত্রে ২৮ দিন কিউব টেস্টে কনক্রিট স্ট্রেন্থ পাবো ৩৫০০ পিএসআই
.
#যদি আমরা উপাদানগুলো নেই সিমেন্ট:বালু:ইট চিপস ১:২:৪ অনুপাতে,সেক্ষেত্রে ২৮ দিন কিউব টেস্টে কনক্রিট স্ট্রেন্থ পাবো ৩০০০ পিএসআই- যা কিনা #স্লাব কনক্রিটের জন্য অনুপাত করা হয়
———————————————————————–
এখন আমরা কনক্রিটের ম্যাটেরিয়ালসের এস্টিমিট করবো ১:১.৫:৩ আনুপাতিক হারে
(আশা করা যাচ্ছে আপনি এটা শেখার পর যে কোন ম্যাটেরিয়ালসের কনক্র্টি অনুপাত বের করতে পারবনে)
———————————————————-
কনক্রটিরে ১০০ সিএফটি আয়তনের ১:১.৫:৩ অনুপাত হারে প্রয়োজনীয় ম্যাটেরিয়ালস
.
কনক্রিটের আয়তন(ভেজা)-১০০ cft
কনক্রিটের আয়তন(শুকনা)-১০০ x ১.৫৪ = ১৫৪ cft
অনুপাতের যোগফল-১:১.৫:৩, ১ + ১.৫ + ৩ = ৫.৫

সুতরাং কনক্রিটে সিমেন্টের পরিমান = (১৫৪/৫.৫) x ১=২৮ cft.
বালির পরিমান (১৫৪/৫.৫) x ১.৫ = ৪২ cft.
পাথরের চিপসরে পরিমান=(১৫৪/৫.৫)x ৩ = ৮৪ cft.
.
আমরা জানি আমাদের প্রচলতি সিমেন্টের ব্যাগে সিমেন্ট থাকে ৫০ কেজি
৫০ কেজি (ব্যাগের)সিমেন্টের আয়তন -১.২৫ cft
উপরে প্রাপ্ত সিমেন্ট ২৮ cft কে ১.২৫ দ্বারা ভাগ করলে -২২.৪ অর্থ্যাৎ ২৩ ব্যাগ সিমেন্ট লাগবে
.
একনজরে-
সিমেন্টে-২২.৪ ব্যাগ
বালু:৪২ cft,
পাথুরে চিপস:৮৪ cft.
.
(উল্লেখ্য এস্টিমিটে ঘন ফুট ইউনিট ব্যবহার করাই ভালো,কিন্তু কেউ যদি চান ঘন মিটার ও ব্যবহার করতে পারেন তবে এটা সময় সাপেক্ষ.এটাও একই মেথডে বের করা হয়)
তবে যে ইউনিটই হোক সেখানে ম্যাটেরিয়ালসের শতকরা অনুপাত একই হবে-
১০০ ইউনিট ১:১.৫:৩ অনুপাতে-
সিমেন্ট-১৮%
বালু-২৭%
পাথুরে কোর্স-৫৫%
.
#নাউ দেখা যাক কিভাবে কনক্রিটে পানির অনুপাত বের করা যায়
ধরা যাক ,কনক্রিটে পানি -সিমেন্ট অনুপাত নির্দিষ্টকারে ০.৪৫
তার মানে পানি/সিমেন্ট-০.৪৫
অথবা পানি/সিমেন্ট-০.৪৫ এক ব্যাগ সিমেন্টের জন্য
পানি = ০.৪৫ x ১.২৫ (১ ব্যাগ = ৫০ কেজি সিমেন্টের আয়তন -১.২৫ cft)
পানি-০.৫৬২৫ cft.
আমরা জানি ১ ঘন ফুট পানি =২৮.৩১৬৮৫ লিটার

সুতরাং পানি=০.৫৬২৫ x ২৮.৩১৬৮৫ = ১৫.৯২ লিটার মানে ১৬ লিটার.
সুতরাং বলা যায় ১ ব্যাগ সিমেন্টের জন্য ১৬ লি পানি প্রয়োজন ০.৪৫ পানি/সিমেন্ট অনুপাত হারের জন্য
.
এখান ১টি জিনিশ পরিষ্কার-শুকনো অবস্থায় কনক্রিটের আয়তন ভেজা অবস্থায় কনক্রিটের আয়তনের অর্ধেক তবে উত্তম হোল #ক্যালকুলেশনের সময় কনক্রিটের শুকনো আয়তন ১.৫৪ নেয়া
————————————————————————————
যদি আমি কোন ভুল করি জিনিয়াসরা সাড়া দেবেন নিচের কমেন্টে
.
#ইডেনসাগর

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ১০টি ভবনের বিস্তারিত

Burj_Khalifa_Dubai_Wallpaper

১। Burj Khalifa:
Burj Khalifa সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে অবস্থিত এটি পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু ভবন, এটি লম্বায় ২৭১৭ ফুট এটি তৈরি করা হয়েছে ২০১০ সালে এতে রয়েছে ১৬৩ ফ্লোর। হোটেল সহ বিশাল এই ভবন ব্যবহার হয় বিভিন্ন কাজে। ৪জন স্থপতি মিলে এই আকাশসম ভবন তৈরি করেছেন। Burj Khalifa এর স্থপতিদের নাম হচ্ছে Adrian Smith, William F. Baker,George J. Efstathiou Marshall Strabala২। Taipei 101:

Taipei 101 from Elephant Mountain 1919hours
একে সাধারণত বলা হয় তাইপি বিশ্ব বাণিজ্য সেন্টার। চীনের তাইপি অঞ্চলে এই আকাশ সম ভবন তাইপিকে পৃথিবীর বুকে অনন্য উচ্চতায় দাঁড় করিয়েছে। এর উচ্চতা ২৬৭১ ফুট এবং এতে ১০১ টি ফ্লোর রয়েছে। এটি জনগণের জন্য উম্মুক্ত করে দেয়া হয় ২০০৪ সালে। এই বিশাল ভবনের স্থপতি হচ্ছেন C. Y. Lee

৩। Shanghai World Financial Center:

shanghai-world-financial-center-2
সাংহাই ওয়ার্ল্ড ফাইনেন্সিয়াল সেন্টার চীনের সাংহাই প্রদেশের Pudong জেলায় অবস্থিত। এর উচ্চতা ১৬১৪ ফুট এবং এতে রয়েছে ১০১ ফ্লোর। ১৯৯৭ সালে এই ভবন নির্মাণ করা হয় এর স্থপতির নাম William Pedersen

৪। International Commerce Centre:

International-Commerce-Centre-08
এই ভবন টিও চীনে অবস্থিত এর উচ্চতা ১৫৮৪ ফুট এবং এতে রয়েছে ১১৮ ফ্লোর! এটি পৃথিবীর চতুর্থ সর্ব বৃহৎ ভবনের মর্যাদায় আসীন। এই ভবন নির্মাণ করেছেনKohn Pedersen Fox Associates নামের প্রতিষ্ঠান। এটি ২০১০ সালে তৈরি করা হয়েছিল।

৫। Petronas Towers:

Petronas-Twin-Towers-Pictures-1-2
এটি উচ্চতার দিক দিয়ে পৃথিবীর সর্বোচ্চো ভবনের মাঝে পঞ্চম। এর উচ্চতা ১৪৮৩ ফুট এবং এতে রয়েছে ৮৮ টি ফ্লোর। এটি মালয়েশিয়ার কুয়ালালাম পুরে অবস্থিত। এটি তৈরি করেছে César Pelli

৬। Nanjing Greenland Financial Center:

Nanjing-Greenland-Financial-Center
এই টাওয়ার টি চীনে অবস্থিত এর উচ্চতা ১৪৭১ ফুট এবং এতে রয়েছে ৮৯ টি ফ্লোর। এটি ষষ্ট স্থানে অবস্থান করছে। এটি তৈরি করেছে Adrian Smith নামের স্থপতি।

৭। Willis Tower:

willis-tower
আমেরিকার সিকাগোতে অবস্থিত উইলস টাওয়ার উচ্চতার দিক দিয়ে সপ্তম স্থানে অবস্থিত এর উচ্চতা ১৪৫১ ফুট এবং এতে রয়েছে ১০৮ টি ফ্লোর। এটি তৈরি করেছেন Fazlur KhanBruce Graham। হ্যাঁ আমাদের বাংলাদেশের স্থপতি ফজলুর খানের ডিজাইনেই এই টাওয়ার নির্মিত অবাক হচ্ছেন?

৮। Guangzhou West Tower:

Guangzhou-West-Tower
এটি উচ্চতায় ১৪৪৪ ফুট এবং এতে রয়েছে ১০৩ টি ফ্লোর এটি নির্মাণ কাল ২০০৫ সাল। এটি তৈরি করেছেনWilkinson Eyre Architects নামের প্রতিষ্ঠান। এটিও চীনে অবস্থিত।

৯। Trump International Hotel and Tower:

trump_international_hotel_tower_05
এটি আমেরিকার সিকাগোতে অবস্থিত, এর উচ্চতা ১৩৯৮ ফুট এবং এতে রয়েছে ৬৯ টি ফ্লোর, এটির নির্মাণ কাল ২০০৯ সাল। এটি তৈরি করেছেন Adrian Smith,Skidmore ও Owings and Merrill এই তিনজন স্থপতি মিলে।

১০। Jin Mao Tower:

Jin-Mao-Tower
এই টাওয়ার চীনে অবস্থিত এবং এর উচ্চতা ১৩৮০ ফুট এতে রয়েছে ৮৮ টি ফ্লোর, এই টাওয়ার পৃথিবীর সর্বোচ্চো ভবনের মাঝে দশম অবস্থানে রয়েছে। এটি তৈরি হয়েছিল  ১৯৯৯ সালে এবং এর ডিজাইন করেছেন স্থপতি Adrian Smith

এবার চলুন এক নজরে সকল টাওয়ারের বিষয়ে জেনে নিইঃ
burj-khalifa-world_s-tallest-building8